শনিবার , ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. Featured
  2. অন্যান্য খেলার সংবাদ
  3. অন্যান্য ধর্ম
  4. অপরাদ
  5. অর্থনীতি
  6. অলটাইম নিউজ লেটার
  7. আইটি টেক
  8. আইন – আদালত
  9. আইন শৃংখলা বাহিনী
  10. আন্তর্জাতিক
  11. আবহাওয়া বার্তা
  12. ইসলাম
  13. উদ্যোগ এবং পরিবর্তন
  14. ওয়েবসাইট
  15. কবিতা

কোঁকড়া হলেই যে চুল থাকবে এলোমেলো, এমন কোনো কথা নেই

প্রতিবেদক
alltimebdnews24 com
সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৭ ১১:৪৭ অপরাহ্ণ

লাইফস্টাইলডেস্ক:

কোঁকড়া চুল যত্ন নেওয়ার সহজ উপায়গুলো রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অবলম্বনে এখানে দেওয়া হল।

পরিমিত শ্যাম্পু ব্যবহার: কোঁকড়া চুলের অধিকারীদের প্রতিদিন শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। সাধারণ শ্যাম্পুতে অনেক রাসায়নিক উপাদান থাকে এরমধ্যে সালফেট অন্যতম। এর ফলে চুল তার প্রাকৃতিক তেল এবং আর্দ্রতা হারায়। শুষ্ক চুলে আগা ফাটা এবং চুল ভেঙে পড়ার সমস্যা দেখা যায়।

ভেজা অবস্থায় খোলা রাখুন: চুল শুকাতে তোয়ালে ব্যবহার করবেন না, এতে চুল আর্দ্রতা হারায়। চুল মুছতে তোয়ালের পরিবর্তে চুলের পানি শোষণ করে এমন পুরানো টি-শার্ট দিয়ে চুল পেঁচিয়ে রাখুন। এটি অতিরিক্ত পানি শোষণ করে নিবে এবং চুল ফাটা ও ভঙ্গুর হওয়ার সমস্যা দূর করে।

শাটিনের বালিশের কাভার: গোসলের তোয়ালের মতোই সুতির বালিশের কাভার চুলের আর্দ্রতা এবং চুলের প্রাকৃতিক তেল শোষণ করে নেয়। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে চুল শুষ্ক এবং সারাদিনই চুল উসকোখুসকো ও কোঁকড়া দেখায়। এই সমস্যা দূর করতে শাটিনের বালিশের কাভার ব্যবহার করুন।

চিরুনি নির্বাচন: কোঁকড়া চুল সূক্ষ্ম চিরুনি দিয়ে না আঁচড়ানোই ভালো। এটি চুলকে দুর্বল করে এবং ক্ষতি করে। তাছাড়া এটি কোঁকড়া চুলের জন্য খুব একটা উপকারী কিছুও নয়। তাই কোঁকড়া চুল আচঁড়াতে মোটা দাঁতের চিরুনি অথবা হাতের আঙুল চিরুনির মতো ব্যবহার করুন।

হেয়ার ড্রায়ার নয়: চুল শুকাতে নিয়মিত ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। ব্যবহার করার প্রয়োজন হলে এতে ‘ডিফিউজার’ সংযুক্ত করে নিন। এতে চুলে তাপ ছড়িয়ে গিয়ে চুলের কোঁকড়াভাব কমায়।

কোঁকড়ার ধরণ সম্পর্কে জানুন: ভিন্ন ধরনের কোঁকড়া চুলের প্রয়োজন ভিন্ন ধরনের স্টাইল এবং পরিচর্যা। তাই চুলের প্রসাধনী নির্বাচন এবং পরিচর্যার রুটিন ঠিক করার আগে চুলের ধরন যাচাই করে নিন।

নিয়মিত চুল ছাঁটুন: কোঁকড়া চুলে খুব সহজেই আগা ফেটে যায় এবং আসল দৈর্ঘ্যের তুলনায় সংকুচিত হয়ে থাকে। প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর চুল কাটা হলে তা আগা ফাটা সমস্যা দূর করে এবং চুলের দৈর্ঘ্য নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করে।

শেষ থেকে শুরু করা: কোঁকড়া চুল জট ছাড়াতে ব্রাশ ব্যবহার করুন অথবা কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কোঁকড়া চুল সবসময় আগা থেকে আঁচড়ানো শুরু করুন এবং পড়ে গোঁড়ার দিকে আঁচড়ান।

কিউটিকল রক্ষা করা: চুলের আর্দ্রতা প্রতিরোধে পছন্দের যে কোনো ‘ফ্রিজ ক্রিম’ সামান্য পরিমাণে নিয়ে তা চুলে লাগান। এতে চুলে আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

খাদ্যাভ্যাস: স্যামন মাছ, গাজর, আখরোট, ডিম এবং পাতাবহুল সবজি উচ্চ ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ খাবার যা শরীর ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই চুলের স্বাস্থ্য ও দৈর্ঘ্য বুঝে সঠিক খাবার নির্বাচন করুন।

(Visited ৩০ times, ১ visits today)

সর্বশেষ - জাতীয়