গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারকে দেশের বাইরে যাওয়া ও আসার ক্ষেত্রে কোন ধরনের হস্তক্ষেপ না করতে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে দেশের বাইরে যেতে বাধা দেওয়া কেন অবৈধ ও বেআইনী হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
ইমরান এইচ সরকারের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর উল ইসলাম এবং তাকে সহযোগিতা করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।পরে তানিয়া আমীর জানান, দেশের ভেতরে ও বাইরে অবাধে চলাফেরা করা একজন নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু ইমিগ্রেশন শেষে বোডিং কার্ড হাতে তিনি বিমানের সিটে বসার পর তাকে বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি। এ কারণে রিট করা হয়। রিটের শুনানির সময় ডিএজির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাকে কেন আটকানো হয়েছে? পরে ডিএজি ইমিগ্রেশনে খোঁজ নিয়ে আদালতকে জানান, তার বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে তার বিরুদ্ধে একটা মামলা রয়েছে। এক্ষেত্রে একজনের বিরুদ্ধে একটা মামলা থাকতেই পারে। কিন্তু এভাবে তাকে আটকে দেওয়াটা বেআইনী হয়েছে।আদালত শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছেন। পাশাপাশি তাকে দেশের ভেতরে ও বাইরে চলাফেরার ক্ষেত্রে কোন ধরনের হয়রানি ও হস্তক্ষেপ না করার জন্য আদেশ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।ইমরান এইচ সরকারকে গত ২০ জুলাই বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়। গণজাগরণ মঞ্চের প থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সময় প্রশাসনের বাধার মুখে বিমানবন্দর থেকে ফিরতে হয় ইমরানকে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিমন্ত্রণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছিলেন।গতকাল ইমরান এইচ সরকার বাদী হয়ে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে বিবাদী করা হয়।
ইমরান এইচ সরকারের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর উল ইসলাম এবং তাকে সহযোগিতা করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।পরে তানিয়া আমীর জানান, দেশের ভেতরে ও বাইরে অবাধে চলাফেরা করা একজন নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু ইমিগ্রেশন শেষে বোডিং কার্ড হাতে তিনি বিমানের সিটে বসার পর তাকে বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি। এ কারণে রিট করা হয়। রিটের শুনানির সময় ডিএজির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাকে কেন আটকানো হয়েছে? পরে ডিএজি ইমিগ্রেশনে খোঁজ নিয়ে আদালতকে জানান, তার বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে তার বিরুদ্ধে একটা মামলা রয়েছে। এক্ষেত্রে একজনের বিরুদ্ধে একটা মামলা থাকতেই পারে। কিন্তু এভাবে তাকে আটকে দেওয়াটা বেআইনী হয়েছে।আদালত শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছেন। পাশাপাশি তাকে দেশের ভেতরে ও বাইরে চলাফেরার ক্ষেত্রে কোন ধরনের হয়রানি ও হস্তক্ষেপ না করার জন্য আদেশ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।ইমরান এইচ সরকারকে গত ২০ জুলাই বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়। গণজাগরণ মঞ্চের প থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সময় প্রশাসনের বাধার মুখে বিমানবন্দর থেকে ফিরতে হয় ইমরানকে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিমন্ত্রণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছিলেন।গতকাল ইমরান এইচ সরকার বাদী হয়ে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে বিবাদী করা হয়।
(Visited ১৫ times, ১ visits today)

















