যুক্তরাষ্ট্রে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে ৯ বাংলাদেশির মৃত্যু

0
119

Sharing is caring!

যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে এক মাসের ব্যবধানে করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ বাংলাদেশি। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ও নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন কয়েক শতাধিক। এরা সকলেই নিউ ইয়র্ক, কানেকটিকাট, ম্যাসাচুসেটস, পেনসিলভানিয়া, নিউজার্সি, মিশিগান, ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, ভার্জিনিয়া, মেরিল্যান্ড ও ওয়াশিংটন ডিসি’র বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

- Advertisement -

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে প্রবাসীদের বড় সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল খালেক খায়ের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। গত ৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ সোসাইটির সহ-সভাপতি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন।

নিউ ইয়র্কে বিভক্ত চট্টগ্রাম সমিতির একাংশের সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই জিয়া গত ৭ ডিসেম্বর সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। আগের দিন রাতে তাকে অ্যাস্টোরিয়ার মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

নিউ ইয়র্ক সিটির রিচমন্ডহিলে বসবাসকারী কাজী তাইফুর হোসেনের মা হেনোরা বেগম গত ৬ ডিসেম্বর করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। মিশিগান অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত এনামুল হক করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৭ ডিসেম্বর বিকেলে হাসপাতালে চিকিৎসাদীন অবস্থায় মারা যান। মিশিগান অঙ্গরাজ্যের প্রবীণ ব্যক্তি এবাদুর রহমান করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত সপ্তাহে মৃত্যুবরণ করেছেন।

নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের প্যাটারসনে আলতাফুর রহমান গত ৭ ডিসেম্বর স্থানীয় একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান। কানেকটিকাট অঙ্গরাজ্যের ওয়েলিংফোর্ডের বাসিন্দা আবদুল হক গত ৭ ডিসেম্বর স্থানীয় ইয়েল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগের সবেক সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার আহমেদ খসরু ৯ ডিসেম্বর সকালে ১১টার দিকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

এছাড়াও নিউ ইর্য়কের বাংলাদেশি কমিউনিটির পরিচিত মুখ হারুন খান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ৯ ডিসেম্বর দুপুরে লং আইল্যান্ড জুইস (এলআইজে) হসপাতালে মারা যান।

(Visited 1 times, 1 visits today)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here