রির্পোটঃসিদ্দিকুর রহমান॥
দক্ষিনাঞ্চলে বন্যা, জোয়ার ও লবণাক্ত পানিতে চাষযোগ্য এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ সম্পর্কে উপস্থাপনা ও ধান কাটা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১১ টায় নগরীর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট’র আঞ্চলিক এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ রমেন্দ্রনাথ বাড়ৈ, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. হোসেন, সহকারী কমিশনার ,নিবার্হী হাকিম আহসান মাহমুদ রাসেল ও বরিশাল সিটিজেন জানালির্ষ্ট। টিম এর সম্মানিত সদস্যবৃন্দ। এছাড়াও অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ সম্পর্কে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট’র মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিজ্ঞানী ড. আলমগীর হোসেন। জানাগেছে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বরিশালের বিজ্ঞানীবৃন্দের সফল গবেষণায় দক্ষিণ বঙ্গের উপযোগী জোয়ার ও লবণাক্ত পানিতে চাষযোগ্য এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ উৎপন্ন হচ্ছে। আর এই সকল জাতের ধান উৎপাদনের মাধ্যমে বরিশাল জেলায় উৎপাদিত বর্তমানে উদ্বৃত্ত তিরিশ হাজার মেট্রিক টন থেকে উদ্বৃত্ত ধানের পরিমাণ লক্ষাধিক মেট্রিক টনে উন্নীত করা সম্ভব। তাই ধান, নদী ও খালের জেলা ‘বরিশাল’ হতে চলেছে ধান গবেষণা ও উৎপাদনে এক সমৃদ্ধ এবং সম্ভাবনাময় জনপদের নাম। পরে নগরীর পোর্ট রোড চরমোনাই ট্রলার ঘাট এলাকায় চর বদনায় দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে উৎপাদিত পাকা ধান কাটা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এতে অতিথিবৃন্দ সহ জেলা প্রশাসন পরিচালিত বরিশাল সমস্যা ও সম্ভাবনা গ্রুপের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ দক্ষিনাঞ্চলে বন্যা, জোয়ার ও লবণাক্ত পানিতে চাষযোগ্য এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ সম্পর্কে উপস্থাপনা ও ধান কাটা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল ১১ টায় নগরীর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট’র আঞ্চলিক এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ রমেন্দ্রনাথ বাড়ৈ, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. হোসেন, সহকারী কমিশনার ও নিবার্হী হাকিম আহসান মাহমুদ রাসেল। এছাড়াও অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ সম্পর্কে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট’র মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিজ্ঞানী ড. আলমগীর হোসেন। জানাগেছে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বরিশালের বিজ্ঞানীবৃন্দের সফল গবেষণায় দক্ষিণ বঙ্গের উপযোগী জোয়ার ও লবণাক্ত পানিতে চাষযোগ্য এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ অধিকমাত্রায় উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ উৎপন্ন হচ্ছে। আর এই সকল জাতের ধান উৎপাদনের মাধ্যমে বরিশাল জেলায় উৎপাদিত বর্তমানে উদ্বৃত্ত তিরিশ হাজার মেট্রিক টন থেকে উদ্বৃত্ত ধানের পরিমাণ লক্ষাধিক মেট্রিক টনে উন্নীত করা সম্ভব। তাই ধান, নদী ও খালের জেলা ‘বরিশাল’ হতে চলেছে ধান গবেষণা ও উৎপাদনে এক সমৃদ্ধ এবং সম্ভাবনাময় জনপদের নাম। পরে নগরীর পোর্ট রোড চরমোনাই ট্রলার ঘাট এলাকায় চর বদনায় দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে উৎপাদিত পাকা ধান কাটা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এতে অতিথিবৃন্দ সহ জেলা প্রশাসন পরিচালিত বরিশাল সমস্যা ও সম্ভাবনা গ্রুপের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ফটোগ্যালারীঃ